১৯৭৫ সালের ১৫ই অগাস্ট গুটিকয়েক বন্দুকধারী বিপথগামী কুজন্মা কুলাঙ্গার এই বিশ্বকাপানো বিশ্বনেতাকে রাতের অন্ধকারে কাপুরুষের মত স্বপরিবারে হত্যার মাধ্যমে স্বাধীনতার লাল সবুজের পতাকায় আবার চন্দ্রবিন্দু (চাঁদ তারা) বসানোর হীন চক্রান্তে লিপ্ত হয়েছিলো। ওরা এখনো গোটা দেশের অভ্যন্তরে গ্রামে গঞ্জে আস্তানা গেড়ে আছে ধর্মের নামে, ইসলামের নামে, ধর্মীয় শিক্ষার নামে এবং ওদেরকে যারা প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে আর্থিক সহায়তাসহ সার্বিক পরিচালনা করছে, তাদের কেউ না কেউ, কোনো না কোনোভাবে আওয়ামী লীগের ভিতরেও প্রবেশ করতে পেরেছে। জাতিরজনকের স্বপ্ন ও আদর্শ বাস্তবায়ণের ক্ষেত্রে ঠিক বঙ্গবন্ধুর মতো একই উদার নীতির বিপক্ষে কিছু কথা বলার জন্যই এ লেখা শুরু করেছি। হয়তো বুঝিনা, অথবা না বুঝেই পোদ্দারপট্টির অথর্ব প্রফুল্ল পোদ্দারের মতো দোকানে কোনো কাষ্টমার না থাকলে যেমন বিড় বিড় করত, ঠিক তেমনি কিছুক্ষণ বিড় বিড় করে ঘুমিয়ে পরবো । আমরা হচ্ছি ছাগলের তিন নম্বর। বাচ্ছা শব্দটি আর লিখলাম না। কারণ নেতানেত্রীগণ আমাদের যতোই বাচ্ছা বলে এড়িয়ে যাকনা কেনো আমরা আর বাচ্ছা নই, শুধু তাই নয়, আমাদের বাচ্ছারাও এখন মূখ ফুটে তাদের মনের কথা বলতে শিখেছে। আমাদের আগামী প্রজন্ম আমাদের পূর্বসূরিদের চেয়ে অনেক সতর্ক ও স্বচেতন মেধার অধিকারী ।
Saturday, August 9, 2014
Subscribe to:
Posts (Atom)
-
নারকীয় হত্যাকাণ্ডের প্রত্যক্ষদর্শী চার সাক্ষীর বর্ণনায় ইতিহাসের জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড মামলায় বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে নারকীয় হত্যাকাণ্ডের ...
-
http://mukthimadaripuri.blog.co.in The murderers of Bangabandhu should be bringing back & beheads them immediately. The memorial music ...